প্রতি পাচ বছর পরপর নির্বাচন আসে,অনেকে নেতৃত্বে দেওয়ার আশায় রাজনীতিতে হটাৎ আগমন ঘটে,কিন্তু মনের আশা পুরন না হলে এলাকার আর খোজ নেওয়ার চিন্তাও করে না। বাংলায় একটা প্রবাদ আছে বিপদের বন্দুই প্রকৃত বন্দু। দেশের মানুষের চরম ক্রান্তিলগ্নে যারা তাদের পাশে আছে মৃত্যু ঝুকি নিয়ে কাজ করে যাচ্ছে তাদেরকেই জনগন স্বরন রাখবে।
জীবন মরন আল্লাহর হাতে,কিন্তু যেই পথে জীবনের ঝুকি আছে সেই পথে আমরা কিন্তু পথ বাড়াতে চাই না,কারন সুন্দর এই পৃথিবী ছেড়ে ইচ্ছায় কেউ চলে যেতে চায় না।গত সংসদ নির্বাচনে ভোলার (বোরহানউদ্দিন-দৌলতখান) থেকে ক্ষমতাসীন দল আওয়ামীলীগের মনোনয়ন প্রত্যাশী ছিল,ছয় জন।যারা নিজকে জনপ্রতিনিধি হওয়ার প্রত্যাশায় দল থেকে নমিনেশন চেয়েছিলেন। কিন্তু দুখের সাথে বলতে হয় জাতির এই চরম ক্রান্তিলগ্নে তাদের কাউকেই বোরহানউদ্দিন দৌলতখানে খুজে পাওয়া যাচ্ছে না। এ নিয়ে জনমনে নানা প্রশ্ন বিরাজমান।
তিনি সরকারের নির্দেশনা মেনে জনগন কে ঘরে থাকার আহবান জানান, স্থানীয় প্রশাসন কে সহায়তা করতে অনুরোধ করেন এমপি মুকুল। দেশে খাদ্য ঘাটতি নেই, দেশ খাদ্যে স্বয়ং সম্পুর্ন, যতদিন করোনা ভাইরাসের দুর্যোগ থাকে তত দিন আপনার ঘরে বসে খাদ্য পাবেন। সরকারের সহায়তার পাশা পাশি আমার নিজ উদ্দ্যোগে আপনাদের কাছে খাবার পৌছে দেওয়া হচ্ছে এবং এবং তা অব্যহত থাকবে। দৌলতখান, বোরহানউদ্দিনে আমার ১০০ জন সেচ্ছাসেবক কাজ করছে তারা আমার ব্যক্তিগত খাদ্যসামগ্রি প্রতিদিন পৌছে দিচ্ছে।
হটলাইন চালু হয়েছে সেখানে ফোন করলেই খাদ্য নিয়ে হাজির হচ্ছে সেচ্ছাসেকরা। মধ্যেবিত্তদের গোপনে পৌছানো হচ্ছে খাদ্য। ইনশাআল্লাহ সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টা আমরা এ দুর্যোগ কাটিয়ে উঠবো। মাননীয় প্রধানমন্রী আপনাদের খাদ্য সহায়তা নিশ্চিতে দিন রাত কাজ করছেন। শেখ হাসিনার সরকার মানুষের পাশে আছে থাকবে। আপনারা ঘরে থাকুন যেকোন প্রয়োজনে আমি আপনাদের পাশে আছি। আপনারা আমার আপন জন আমি সবসময় আপনাদের সেবায় নিয়োজিত ছিলাম আছি।