রামগঞ্জে করোনার মহামারিতে সব কিছু থমকে গেলেও থেমে থাকেনি সাংবাদিক বাচ্চু।

লক্ষীপুর চট্টগ্রাম বিভাগ

সব কিছু থেমে থাকলেও, থেমে থাকেনি যোদ্ধারা। যুদ্ধের ময়দানের বিজয়ের আনন্দে যেন তাদের সর্বসুখ নিহিত। বিশব্যাপী ছড়িয়ে পড়া করোনার মহামারিতে সব কিছু থমকে গেলেও, থেমে থাকেনি লক্ষ্মীপুরের রামগঞ্জ উপজেলায় দৈনিক যায়যায়দিনের প্রতিনিধি সাংবাদিক বাচ্চু। রামগঞ্জের মধ্যবিত্ত মানুষের কাছে তিনি এখন প্রিয় ও পরিচিত মুখ। তিনি তার কর্মকান্ড দিয়ে জয় করে নিয়েছেন রামগঞ্জবাসীর মন। হারার আগে হেরে যাবার পাত্র তিনি নন। যুদ্ধের ময়দানে শুধু অস্ত্র, গোলাবারুদ নিয়ে যুদ্ধ করলেই শুধু যোদ্ধা হওয়া যায়না, তেমন কোনো কথা নাই। যেমন যুগে যুগে যুদ্ধের ময়দানে কবিরা তাদের বিদ্রোহী কবিতা লিখে যুদ্ধ করেছেন, শিল্পীরা তাদের গান দিয়ে যুদ্ধ করেছেন, আবার আকনির মাধ্যমে যুদ্ধ করেছেন চিত্র শিল্পীরা। ঠিক তেমনি সাংবাদিক বাচ্চু যুদ্ধ করছেন মানবতা রক্ষার্থে। করোনা দূর্ভিক্ষে মানুষকে ভালো রাখতে তিনি চালিয়ে যাচ্ছেন তার যুদ্ধ। যুদ্ধের শেষ হাসিটা হাসাই যেন তার কাছে গর্বের।

করোনায় গাড়িতে ইফতার সামগ্রী নিয়ে রামগঞ্জের একপ্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে ছুটেছেন, আর মধ্যবিত্ত মানুষকে পেলেই দিয়েছেন ত্রাণ ও ইফতার সামগ্রী।
মধ্যবিত্তদের খাবার দেওয়ার পাশাপাশি সাংবাদিকদের মাঝেও দিয়েছেন ত্রাণ ও ইফতার সামগ্রী ।
সাংবাদিক বাচ্চু বলেন,জীবন যুদ্ধে হেরেছি আবার হারতে হারতে শিখেছি। যতবার পরাজিত হয়েছি, ততবার পরবর্তীতে দিগুণ মনোবল নিয়ে উঠে দাঁড়িয়েছি। সুতরাং জয় পরাজয়ের স্বাদ আগেই উপলব্ধি করেছি। তাই এই করোনা যুদ্ধে নিজের শেষটুকু দিয়ে লড়ে যেতে চাই। হয়তো জনসাধারণকে সচেতন করতে পারলেই, এ যুদ্ধে আমরা জয় হতে পারবো। তাই তিনি সকলকে নিজ ঘরে থাকতে অনুরোধ করেন। পাশাপাশি অতি প্রয়োজন ছাড়া ঘরের বাইরে বের হতে মানা করেন। সেই সাথে সরকারি নির্দেশনা মেনে ঘরে থাকার আহবান জানান।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *