মোঃ রাফিউল হক সুমন :
তোমায় নিয়ে কত কথা যে জমা হয়ে আছে হৃদয়ের একূল ওকূল দু’কূল জুড়ে, আজ বহু বছর পর কেন জানি তোমার কথা খুব মনে পড়ছে কৃষ্ণ চূড়া।
আজ থেকে ১৩-১৪ বছর আগে কী এক প্রচন্ড ভালোবাসার তাড়নায় তোমাকে রোপন করেছিলাম খুলনার বয়রাস্থ ফরেস্ট কোয়াটারে। কাকে যেন ভালোবেসে, কার ভালোবাসাকে স্মরণীয় করে রাখতে তোমায় রোপন করেছিলাম তা আজ অস্পষ্ট, তবে তোমায় যে খুব ভালোবেসেছিলাম তা স্মৃতির আড়ালে লুকিয়ে যায়নি, মনে পড়ে অনেক প্রেম দিয়ে সযতনে তোমায় বড় করে তুলেছিলাম, কিন্তু তোমার এ রূপ দেখার সৌভাগ্য আমার হয়নি, তবে শুভার্থীদের কাছ থেকে যতটুকু জেনেছি তুমি আজ এমনি রূপে রুপায়িত তোমার ভালোবাসা আজ ছড়িয়ে দিচ্ছো চারিদিকে, জানিনা তোমাকে দেখার সৌভাগ্য আমার হবে কিনা, হয়ত সুন্দর এক প্রভাতে আমি হাজির হবো তোমার ছায়াতলে প্রেম পেতে ভালোবাসা বিলিয়ে দিতে, হয়তো সেদিন আমায় জড়িয়ে ধরে আলিঙ্গন করবে সেদিনের কথা স্মরণ করে এক সুমন তোমায় ভালোবেসে রোপন করেছিল তার ভালোবাসাকে স্মরণীয় করে রাখার জন্য। তোমার সাথে আমার সেসব সোনালী দিনগুলোর কথোপকথন নিশ্চয় ভুলে যাওনি? বহুবছর পর তোমায় নিয়ে আমার অপ্রকাশিত কথা প্রকাশ করলাম, আরো বহু অপ্রকাশিত কথা জানো শুধু তুমি আর আমি, শত ব্যস্ততার ভীড়েও সহসাই মনে পড়ে তোমার কথা।(চলবে)
লেখক-
নাজির
উপজেলা নির্বাহী অফিস
কুলিয়ারচর, কিশোরগঞ্জ।