দৈনিক আজকের মেঘনা ডট কম,এমনিতে তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগের কোনও শেষ নেই। তবু দিনশেষে তারাই আমাদের হিরো। আমাদের নিরাপত্তা, আমাদের ভালো রাখার পেছনে তাদের গল্পগুলো অন্তরালেই রয়ে যায়।
রাজধানীর ব্যস্ততম মোড়গুলোর সব কটিতেই নিষ্টার সাথে দায়িত্ব পালন করেন তারা। তবে একটা গাছের কোনো কোনো ফলে যেমন পোকা থাকে তেমনি তাদের মধ্যে কারও কারও অপকর্মের কারণে দুর্নাম রটে তাদের বিরুদ্ধে। চাঁদাবাজি ও দায়িত্বে অবহেলাসহ নানা ধরনের বদনামের শিকারও হন তারা।
একটানা ৮ থেকে ১০ ঘণ্টা, বিরতিহীন-বিশ্রামহীন সড়কে দাঁড়িয়ে থেকে দায়িত্ব পালন করা এইসব মানুষগুলো কিন্তু নিতান্তই সাধারণ। মাঝে মাঝে তারাও সামান্য ভুল হয়তো করে। কিন্তু সেটাকে ফুলিয়ে ফাঁপিয়ে প্রচার করে অনেকে আবার তৃপ্ত হয়। অথচ তাদের চেষ্টা, একনিষ্ঠতা, আন্তরিকতা আর অক্লান্ত পরিশ্রমের কথা মানুষেরা ভুলে যায়৷
আরো পড়ুনঃ ৭০ জন এতিম শিশুদেরকে ঈদের পাঞ্জাবী উপহার দিলেন দাউদকান্দি মডেল থানার ওসি।
কিন্তু তাদের বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে যারা নিত্য আইন ভাঙ্গেন, তাদেরকে কিছু বলার সাহস মানুষ পায় কই? মানুষ আসলেই অদ্ভুত।
রমজান মাসে বড় শহরগুলোতে যানজটের ভোগান্তি তীব্র আকার ধারণ করে। ইফতারির আগেআগে সড়কে গাড়ির চাপ দ্বিগুণ থেকে তিনগুণ বেড়ে যায়। এসময় দম ফেলার সময়টুকুও পান না ট্রাফিক পুলিশেরা। তাদের বেশিরভাগই সড়কে ইফতারি করেন।