দাউদকান্দি উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ভাইস-চেয়ারম্যান প্রার্থী তারিকুল ইসলাম নয়ন বলেছেন,”দাউদকান্দির সাধারণ মানুষের ভালোবাসাই আমার মূল শক্তি “আমার মূল লক্ষ তরুণ প্রজন্মকে নিয়ে এগিয়ে যাওয়া।
তিনি রবিবার বিকালে পৌরসভা বাজারে বিভিন্ন স্থানে গণসংযোগকালে গণমানুষের ভালোবাসা, আদর স্নেহে অভিভূত হয়ে আরো বলেন,আমি একজন মুক্তিযোদ্ধার সন্তান।মুক্তিযোদ্ধার সন্তান হিসেবে আমি যেখানে যাই সেখানেই মানুষের ভালোবাসা পাই।এমন ভালোবাসা স্নেহের ঋণ আমি কখনো শোধ করতে পারবো না।
তিনি বলেন,আমার মূল লক্ষ তরুণ প্রজন্মকে নিয়ে এগিয়ে যাওয়া।দাউদকান্দির যুবকদেরকে মাদকের রাহুদশা থেকে রক্ষা করতে আমি কাজ করে যাবো।
আমার এ কাজ আরো সহজতর হবে যদি আগামি ২০ অক্টোবর নির্বাচনে তালা প্রতীকে জনগণ ভোট দিয়ে আমাকে নির্বাচিত করে।
আমি আমৃত্যু জনসেবামুল কাজে সম্পৃক্ত থাকতে চাই,
আমি চেষ্টা করবো দারিদ্র মানুষের পাশে দাঁড়াতে।দাউদকান্দি আপামর জনতার উদ্দেশ্যে তিনি বলেন,আমি কিছু করতে পারি আর না পারি অনন্ত আমাকে আপনাদের সুখে-দু:খের সাথী হিসেবে পাশে পাবেন।
ভাইস-চেয়ারম্যান প্রার্থী নয়ন বলেন,জনপ্রতিনিধি হয়েই যে জনসেবক হতে এতে আমি বিশ্বাসী নই,আমি আমার ক্ষুদ্র রাজনৈতিক জীবনে সব চেয়ে যে মূল্যবান জিনিসটা পেয়েছি তা হলো”আপনাদের ভালোবাসা” আমি আপনাদের থেকে ভালোবাসার মূল্য শোধিতেই আজকে জনপ্রতিনিধি হওয়ার জন্য ভাইস-চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছি।
আমি আশা করি আপনারা ২০ অক্টোবর আমাকে তালা প্রতীকে ভোট দিয়ে আপনাদের পাশে থাকার সুযোগ করে দেয়ার বিনীত অনুরোধ করছি।
নির্বাচনের দিনক্ষণ যতোই ঘনিয়ে আসছে মাঠে ময়দানে নয়ন ততো বেশি প্রচার-প্রচারনায় ব্যস্ত হয়ে পড়ছেন। ভোটের মাঠ চষে বেড়াচ্ছেন দাউদকান্দি উপজেলা ভাইস-চেয়ারম্যান প্রার্থী নয়ন।অভিনব কায়দায় ভোটারদের মন লুটে নিচ্ছেন নয়ন।
কেউ কেউ তার এসব কাজের প্রসংশা ও মানবতার কথা তুলে গল্প গুজব করছে চা দোকান থেকে শুরু করে হোটেল রেঁস্তোরায়।
তার ব্যাপক গণসংযোগে মানুষজন তার প্রতি আকৃষ্ট হচ্ছে।বাড়ছে জনপ্রিয়তাও, বলা যায়,প্রচারণায় এগিয়ে আছেন একমাত্র নয়নই। এভাবে প্রচারণা আর গণসংযোগে এগিয়ে থাকাটা যদি ধরে রাখতে পারে তাহলে তার বিজয়ের পথ অনেকটাই সহজতর হবে মনে করছেন স্থানীয় সাধারণ ভোটাররা। তালা প্রতীকের প্রার্থী নয়নও জয়ের বিষয়ে শতোভাগ আশাবাদী -ইনশাল্লাহ বলে জানান।
এসময় উপস্থিত ছিলেন, দাউদকান্দি পৌরসভার কাউন্সিল মোঃ রফিকুল ইসলাম, যুবলীগ নেতা মোঃ আক্তার হোসেন, তাজুল ইসলাম তাজুসহ ছাত্র লীগের নেতা কর্মী ও এলাকার সাধারণ জনগণ।