সাবেক উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি ও উপজেলা ক্রীড়া সংস্থার সাধারণ সম্পাদক রাজপথের লড়াকু সম্মুখের যোদ্ধা, তুখোড় ছাত্রনেতা বিল্লালুর রশিদ দোলনেরও রয়েছে বেশ জনপ্রিয়তা। তাকে অনেক বিশেষণেই বিশেষায়িত করা যায়।আ.লীগের রাজনীতে প্রায় আড়াই যুগেরও বেশি সময় ধরে অঙ্গাঅঙ্গিভাবে জড়িয়ে আছেন ।
দাউদকান্দিজুড়ে তার পায়ের ধুলিকণা এখনো লেগে আছে।আ.লীগের ভ্রাতৃ -সংগঠনক ছাত্রলীগকে তখনকার দু:সময়ে অনেক চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করে গড়ে তুলেছেন এই আজকের দোলন। এ উপজেলা আ.লীগের দু:সময়ের সম্মুখভাগের নেতা তারা।রাজনীতির যাপিত জীবনে গেছে অনেক টানাপোড়েন।রাজনীতি নামক শ্রোতের প্রতিকূলতায় বিরোধী দলের মামলার হামলা জয় করে,জেলের ঘানি টেনে অনেক চড়াই -উতরাই আর ত্যাগের বিনিময়ে তৈরী দোলন। দাউদকান্দি উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে জনগণের মনোননীত ভাইস-চেয়ারম্যান প্রার্থী দোলন। আ.লীগের পোড়খাওয়া ত্যাগী এ নেতা উপজেলার সর্বত্রের আওয়ামীলীগ ঘরোনার রাজনৈতিক ব্যক্তিদের সাথেই নিবিড় ও সুসম্পর্ক রয়েছে। তিনি এর আগে এ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ভাইস-চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিলেন, সেবার সামান্য ভোটের ব্যবধানে পরাজিত হয়েছিলেন।
গতকাল শনিবার ( টিয়া) প্রতীকের ভাইস-চেয়ারম্যান প্রার্থী বিল্লালুর রশিদ দোলন এর সাথে কথা হয় এ প্রতিবেদকের তিনি জানান,” আমি যদি জনপ্রতিনিধি নির্বাচিত হতে পারি তাহলে জনসেবা জনগণের দোড়গোড়ায় পৌঁছে দিবো। আমি রাজনীতি করি বঙ্গবন্ধুর আদর্শের। রাজনীতি যেনো আমার জীবিকা নির্বাহের পাথেয় না হয়। তিনি আরো বলেন,আমি আমার ক্ষুদ্র রাজনৈতিক জীবনে চেষ্টা করেছি মানুষের উপকার করতে।আমি কখনো প্রতিহিংসা পরায়ন রাজনীতি করি নি।আমার সংগঠনের নেতা-কর্মীদেরও করতে দেই নি।সত্যের পথে সবসময় অবিচল থেকেছি।
ভাইস-চেয়ারম্যান দোলন বলেন, আমার জীবন যৌবন ব্যয় করেছি আ.লীগের রাজনীতিতে এ জন্য নিজেকে ধন্য মনে করছি।আমি এ উপজেলার সর্বস্তরের জনসাধারণ ও ভোটারদের দু’হাতে মিনতি করে বলছি,দয়া করে আমার নির্বাচনী প্রতীক (টিয়া পাখি) মার্কায় আপনারা ২০ অক্টোবর ভোটের দিন একটি ভোট দিবেন। আমি বিজয়ী হলে ইনশাল্লাহ একটি আদর্শ উপজেলা গঠনে আপনাদের সাথে নিয়া কাজ করবো।”এ উপজেলার পূর্বে অবস্থিত ইলিয়টগঞ্জ উত্তর ও দক্ষিণ ইউনিয়নে তিনি একক প্রার্থী। এ দু’ ইউনিয়নের সাধারণ ভোটারদের দোলনের প্রতিই বেশি আস্থা।তার এলাকাবাসী চায়,(টিয়া) প্রতীকের প্রার্থী বিল্লালুর রশিদ দোলনই ভাইস-চেয়ারম্যান হোক। এ জন্য বিজয়ের দৌঁড়ে দোলনকেও এগিয়ে রাখতে হয়। হয়তো টিয়াপাখি প্রতীকের প্রার্থী দোলনের পক্ষে বিজয়ের বন্দরে পৌঁছানো এসব কারণেই সম্ভব।