“লোভ,ক্রোধ ও হিংসার মেয়াদ উত্তীর্ণ হয় না”
মানুষ যখন মৃত্য বরন করেন বা পরম তৃপ্তি লাভ করেন।
মৃত্য ও কবরের মাঝে দুইটি বিষয় লক্ষণীয়
(ক)জানাজা (খ) সামাজিকতা
মৃত্যু :-
মৃত্য ও কবরের মধ্যে যার অবস্থান তা হল জানাজা (ভিন্নধর্মে ভিন্ন নামে)।
জানাজা:-
জানাজা হল ঐ মহাসমাবেশ যেখান”” জন্ম হতে মৃত্যু পর্যন্ত সকল কর্মকান্ডের ফলাফলের ঘোষণার দিন”।
ফলাফল ঘোষণা হয় নির্ভুল, আলোচনা-সমালোচনা হয় উন্মুক্ত ,যা জীবিত অবস্থায় গ্রহাণ অসম্ভব। ফলাফল ঘোষণা ডেডবডির সামনে হয়,অনেক ডেডবডি বাহবা পায়,সম্মান পায়,দোয়া পায়,ভালবাসা পায়, রাষ্টীয় মর্যাদা পায়,বেওয়ারিশ ও হয়,কবরও পায়না,নদীতে বিলিন হয়,আগুনে পোরায় ইত্যাদি
জীবিত অবস্থায় এ পুরুস্কার গ্রহন করা সম্ভব নয়।
কবরঃ
কবর হল পরকালের দরজা বা ঘড়।
এ ঘর সাধারনের কাছে পরিচয় পায় কবর(গোরস্তান),মাজার,পূণ্যভূমি,ধর্মশিক্ষার কেন্দ্র, চিতাশাল বিভিন্ন ধর্মে বিভিন্ন নামে।
সামাজিক স্বীকৃতি :-
দাফনের পর যদিও ধর্মীয় আনুষ্ঠানিকতা থাকে যেমন জানাজা,খতম,ওয়াজ,মেজবানি ভিন্নধর্মে ভিন্নভাবে।
তাছারা ডেডবডির সামাজিক ও পেশাগতভাবে কিছু স্বীকৃতি পায় মৃত্যর পর(সৃতিচারন) যেমন গান-গেয়ে-নেচে-গেয়ে,কবিতা-আবৃতি করে,নেত্রেত্বে অবদান স্বীকার,উপস করে,ধ্যান ধরে,খেলাধুলার নাম করণে করে,প্রতিষ্টানের নাম করন করে যেমন রোড-ঘাটের নাম,স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয় -সৃতিইস্তম্ভ-পর্ষটন কেন্দ্র -মসজিদ-মন্দির-গীর্জ ইত্যাদির নামকরণ।
তিরষ্কার ত আছে ই,অনেক ডেডবড়ি বিপদে পরে যেমন বেওয়ারিশ, নাস্তিক, মির্জাফরা,জাতীয় বেইমান, অবিচারক, লোভী, ভূমিদস্যু,খেয়ানতকারী ও অমানুষ তাদের মৃত্য হলেও তিরস্কারের পাত্র হয়।সবাজ অভিশাপ দেয়।ঘৃণা ভরে তাকে সরণ করে। অনেকে ত ডেডবডিকে আঘাত ও করে,কবর ও দেয়না,নদীতে ভাসিয়ে দেয়।
শিক্ষনীয় হল:-
দুনিয়াটা পরিক্ষাগার,খারাপ করে লাভ নাই।