ব্যক্তিগত সম্পত্তি এই পুকুরটি ১৮৫৪ সালে খনন করান ভোট্টো হাজী নামে পরিচিত মৃত মোঃ বদরুদ্দিন এবং তাঁর ভাই। পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন বংশাল পুকুরটি এই পুকুরটির মালিক খুবই যত্নের সাথে রক্ষণাবেক্ষণ করে থাকে। পুকুরটির প্রত্যেক প্রান্তে প্লাস্টার করা কুয়া ছাড়াও হাঁটার জন্য রয়েছে রাস্তা।
পুকুর পাড়ে রক্ষিত নোটিশ বোর্ড থেকে জানা যায় যে পুকুরটিকে ঘিরে একবার চক্কর দিলে আপনাকে প্রায় ৯৩০ ফুট অথবা ২৭৫ মিটার পথ পাড়ি দিতে হবে। এ কারনে আপনি বংশাল পুকুরটি ছয়বার চক্কর দিলে প্রায় এক মাইল এবং চারবার চক্কর দিলে প্রায় এক কিলোমিটার পথ পাড়ি দেবেন। সুস্বাস্থ্যের জন্য হাঁটতে সবাইকে উদ্বুদ্ধ করছে বংশাল পুকুর।
আপনি ৫/-টাকা খরচ করে পুকুরের পানিতে গোসলও করতে পারবেন। বংশাল পুকুরের উভয় ঘাটেই স্থানীয়রা গোসল করে থাকে। পুকুরের আশেপাশে সবসময় ঠাণ্ডা বায়ু প্রবাহিত হয়ে থাকে।