দৈনিক আজকের মেঘনা ডট কম লিটন সরকার বাদল,
১২ মে ১৯ ইং শনিবার রাতে,দাউদকান্দি মডেল থানার পুলিশ অভিযান চালিয়ে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে ১০ মামলার আসামি রাসেল মিয়া,ফিশা রাসেল ও দেশীয় অস্ত্রসহ ৩ জনকে গ্রেফতার করে।
ডাকাদের থেকে ১ টি দেশীয় তৈরী এলজি,২টি কার্তুজ, ১ টি দেশীয় তৈরী রামদা,২ টি সুইচ গিয়ার চাকু,৩ টি লোহার রডসহ ৪ টি কালো কাপরের টুকরো উদ্ধার করে।
দাউদকান্দি মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ রফিকুল ইসলামের নেতৃত্বে।এসআই মোঃ রাফিকুল ইসলাম জামান, এএসআই মোঃ শরিফুল ইসলাম, এসআই মোঃ আমির হোসেন,এস আই মোঃ মেহেদী হাসান সঙ্গীয় ফোর্স নিয়ে অবৈধ অস্ত্র,মাদকদ্রব্য উদ্ধারের অভিযানের সময়।গোপন সংবাদের বৃত্তিতে দাউদকান্দি উপজেলার গোয়ালমারী ব্রিজের দক্ষিণে পাশ্বের পাকা রাস্তার উপর একদল ডাকাত সমবেত হয়ে ডাকাতির প্রস্তুতিরকালে,পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে পুলিশকে লক্ষ করে ডাকাত দল পরপর ২ রাউন্ড ফায়ার করে,পুলিশ আত্নরক্ষায় পাল্টা ডাকাত দলকে লক্ষ করে ৬ রাউন্ড গুলি চালায়।গোলাগুলির শব্দ পেয়ে রাস্তার ডিউটিরত কমিউনিটি পুলিশিং সদস্যসহ স্হানীয় লোকজন পুলিশকে সাহায্য করতে এগিয়ে আসে।
অফিসার ও ফোর্সের সহযোগিতায় তৌফিক আহম্মেদ (২১) ও ফয়জুল হোসেন (১৯) কে গ্রেফতার করে,বাকীরা পালিয়ে যেতে পারলেও।
পালানোর সময় চিহ্নিত ১০ মামলার আসামি ডাকাত রাসেল মিয়া ওরেফে ফিশা রাসেল (৩০) কে পুলিশকে সাহায্য করতে এগিয়ে আসা জনগণ ১টি দেশীয় তৈরী এলজিসহ ১ রাউন্ড কার্তুজ লোড অবস্থায় গণপিটুনি দিয়ে পুলিশে সোপর্দ করে।
এ ব্যপারে দাউদকান্দি মডেল থানায় ১। মোঃ রাসেল মিয়া ফিশা রাসেল (৩০), পিতা শহিদুল্লা সরকার,গ্রাম চাষীচর,থানা গজারিয়া,জেলা মুন্সিগঞ্জ,২।তৌফিক আহম্মেদ (১৯),পিতা মোঃ জলিল মিয়া,গ্রাম সবজিকান্দি,৩।ফয়জুল হোসেন (২২),পিতা মনির হোসেন,গ্রাম তুজারঙা কেডিসি, সর্ব থানা দাউদকান্দি,জেলা কুমিল্লাসহ আরো ৬ জনকে আসামী করে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে মামলা দায়ের করা হয়েছে।
অপরদিকে এসআই কাজী গোলাম কিবরিয়া ও এসআই মোঃ শরিফুল ইসলাম সঙ্গীয় ফোর্স নিয়ে অভিযান চালিয়ে,মাদক ব্যাবসায়ী দাউদকান্দি থানার সরকাপুর গ্রামের মৃত আবুল কাশেমের পুত্র মোঃ রাসেল মিয়া (২২) কে ৫২ পিছ ইয়াবাসহ ও তিতাস থানার ষোলাকান্দি গ্রামের মৃত মোবারক মোল্লার পুত্র মোঃ ফাহিম মোল্লা (২৩) কে ১১ পিছ ইয়াবাসহ গ্রেফতার করে।
মাদকদ্রব্য আইনে মামলা দায়েরের পর কুমিল্লা জেল হাজতে প্রেরণ করে।