![](https://dainikajkermeghna.com/wp-content/plugins/print-bangla-news/assest/img/print-news.png)
ভোলা জেলার বোরহানউদ্দিন উপজেলার ৪নং কাচিয়া ইউনিয়নের ৬নং ওয়ার্ড পদ্মামনসার নুরুল ইসলাম সরদারের বড় ছেলে মোহাম্মদ আলী ও আবাসনের সভাপতি আকবর এর সাথে ২০ গন্ডা জমির চুক্তিনামা ১ লক্ষ ৩০ হাজার টাকার ঘটনাটি ঘটে।
আকবার বলেন, আমি দুই বছর আগে ২০ ঘন্ডা জমি বন্ধক সূত্রে নুর ইসলাম সরদারের ছেলে মোহাম্মদ আলীকে ডাওরী বাজার ফখরুলের কাপড়ের দোকানে ১ লক্ষ ৩০ হাজার টাকা দেই। সেখানে তিনজন সাক্ষী ও থাকে যারা চুক্তিনামায় স্বাক্ষর করেছেন।এক নম্বর সাক্ষী মোহাম্মদ ফখরুল আলম কাপড় ব্যবসায়ী,দুই নম্বর সাক্ষী কালু দাস,তিন নম্বর সাক্ষী ওই এলাকার বদিউজ্জামানের ছেলে রত্তন,
তিনি আরো বলেন,আমি কিছুদিন আগে ওই এলাকায় একটি সরকারি চাল ধরা পড়ে সেখানে পুলিশ তাদেরকে গ্রেফতার করে। সেখানে গিয়ে আমি ন্যায্য কথা বলায় আমার স্ট্যাম্পের তৃতীয় সাক্ষী রত্তন আমার উপর ক্ষিপ্ত হয়ে ১ লক্ষ ৩০ হাজার টাকা কে শুধু ৩০ হাজার টাকা বলে।
এ বিষয়ে আকবরের স্ত্রী তাজনুর বলেন,আমরা মোহাম্মদ আলীকে ২০ ঘণ্টা জমির বাবদে ১ লক্ষ ৩০ হাজার টাকা দিয়েছে।এখন সাক্ষীরা টাকা খেয়ে শুধু ৩০ হাজার টাকা বলে।
![](http://bijoy71tv.com/wp-content/uploads/2020/06/IMG_20200615_121513-300x225.jpg)
এ বিষয়ে স্ট্যাম্পের এক নম্বর সাক্ষী ফখরুল বলেন,আমি শুধু একটা সাক্ষর দিয়েছি কত টাকা দেওয়া হয়েছে তা আমি জানি না।তৃতীয় সাক্ষী রত্তন বলেন,টাকা লেনদেনের সময় আমি ছিলাম না আমি অশিক্ষিত মানুষ শুধু একটা সাইন দিয়েছি।
এ বিষয়ে মোহাম্মদ আলী পিতা নুরুল ইসলাম সরদার বলেন, আমার ছেলে ৩০ হাজার টাকা নিয়েছে তাকে ২০ গন্ডা জমি দুই বৎসর খাওয়াইছে।
এই বিষয়ে ঐই এলাকার কটি মিয়া বলেন, আমরা অনেক মানুষ জানি যে আকবার ১ লক্ষ ৩০ হাজার টাকা দিয়ে ৫ বছর মেয়াদি ২০ গন্ডা জমি বন্ধক রাখছে।
এ বিষয়ে বোরহানউদ্দিন থানা একটি লিখিত অভিযোগ হয়েছে লিখিত তদন্ত অভিযোগের তদন্ত অফিসার এসআই সরোয়ার বলেন,অতি দ্রুত বিষয়টি তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।