স্ত্রীর মাথা কেটে তা
স্কুল ব্যাগে ভরে সোজা থানায় গিয়ে আত্মসমর্পণ করেন এক যুবক। এ সময় ব্যাগ থেকে রক্ত ঝরছিল। ভারতের পশ্চিমবঙ্গের চব্বিশ পরগনায় ভয়াবহ এ ঘটনাটি ঘটেছে।
২৬ মে, সোমবার ভোরে হঠাৎ এক ব্যক্তি পাথরপ্রতিমা থানায় ঢুকে পড়েন। তিনি সেই মুহূর্তে ডিউটিরত পুলিশ সদস্যের কাছে জানতে চান উচ্চপদস্থ কোনো কর্মকর্তা আছেন কি না। এরপর অভিজিৎ দাস নামে ওই ব্যক্তি আত্মসমর্পণ করেন।
অভিজিৎ জানান, তিনি তার স্ত্রীর গলা কেটে খুন করেছেন। এ সময় পিঠে থাকা স্কুল ব্যাগ থেকে কাটা মাথা বের করে তা পুলিশকে দেখান তিনি এবং বলেন তাকে গ্রেফতরা করা হোক। আচমকা এমন ঘটনায় কর্তব্যরত পুলিশ সদস্যরা হতবাক হয়ে যান।
বিষয়টিকে কেন্দ্র করে এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যমে বলা হয়েছে, ওই দম্পতির তিন বছরের একটি মেয়ে রয়েছে। ঘটনা জানাজানি হতেই মৃতদেহ উদ্ধার করতে যায় পুলিশ। দেখা যায়, খুবই খারাপ অবস্থায় পড়ে আছে নারীর দেহ।
ওই নারীর স্বামীকে ইতোমধ্যে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। তবে ঠিক কী কারণে এই মর্মান্তিক পরিণতি, কেন এমন নির্মমভাবে খুন করা হলো ওই নারীকে, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। পাশাপাশি জিজ্ঞাসাবাদ চালানো হচ্ছে।সূত্র:- somoy24.news