শকুনের থাবা
মু.আশরাফ কামাল।।
শকুনের থাবা হতে বাঁচাও ধরিত্রীরে।।
উন্মাদ উলঙ্গ লঙ্কা কান্ডের নির্মম পাষন্ড ছোবলে কলুষিত জাতি।
এ রাতি পোহাবে কবে কে জানে!
ঘোর তিমির সহসা ভরা ভরসা কোথাও নাইরে।
শকুনের থাবা হতে বাঁচাও ধরিত্রীরে।।
নরাধম পঙ্কিলতায় স্তব্ধ জাতি সত্তা!
হায়নার হিংস্র ছোবলের কবলে পরে নিরুপায়
আজ মানবতা!
নোংরা বাসনা চরিতার্থ করেই চলছে
শকুনের দল।
কে কবে কখন কিভাবে রুখবে এই নির্লজ্জতারে!
শকুনের থাবা হতে বাঁচাও ধরিত্রীরে।।
ভীরুতায় স্তব্ধ প্রতিবাদ!
কে দেবে তনুদের সম্ভ্রম ফিরিয়ে! কবে কে করিবে বিচার?
এ বর্বরতার জানোয়ারী অনাচার হতে কবে ধরা
পাবে চির মুক্তি?
বলো কেউ বলো আমারে।
শকুনের থাবা হতে বাঁচাও ধরিত্রীরে।।
আর কত বীভৎস কালনিশি অতিবাহিত হলে
নিষ্কলুষ নিষ্পাপ পৃথিবীতে
নুসরাত আর তনুরা স্নিগ্ধ জোছনায় উপভোগ শেষে ভোরের স্নিগ্ধ আলোতে স্বাধিকার পথে হাটবে অনন্তকাল ধরে?
শকুনের থাবা হতে বাঁচাও ধরিত্রীরে।।
আমি সে দেশে যাবো,
আমি সে দেশের গোলাম হয়ে অনন্ত কাল কাটিয়ে দেব।
আর উপভোগ করবো মনুষত্বের পরম লীলার দৃশ্য!
তোমরা কি আমায় নিয়ে যাবে সে দেশের দুয়ারে?
শকুনের থাবা হতে বাঁচাও ধরিত্রীরে।।