সুনামগঞ্জ জেলার তাহিরপুর উপজেলার,সদর ইউনিয়নের(উপজেলা হাসপাতাল রোড)সুর্যের গাঁও গ্রামের জামে মসজিদ অর্থের সংকটে(অভাবে) নির্মাণ কাজ স্থগিত।অর্থের সংকটে অর্ধ নির্মিত মসজিদ।অর্থের সংকটে মসজিদে নেই দরজা,জানালা,নেই অযু করার মতো ব্যবস্থা।নানান অসুবিধাগ্রস্ত মসজিদের মুসুল্লি।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়,উপজেলার সদর ইউনিয়নের সুর্যের গাঁও গ্রামের স্থানীয় বাসিন্দা মোঃআশরাফ আহমেদের প্রচেষ্টায় গ্রামের সচেতন মুসুল্লি মিলে মসজিদ নির্মাণ করার সপ্ন দেখেছিলেন।একদিন তাদের সেই সপ্ন বাস্তবরূপ আকার ধারণ করে।সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় ও অর্থে প্রথমে মসজিদ টি টিন সেট ঘর করে নির্মাণ করা হয়।তার পর তারা ধীরে ধীরে মসজিদ টি আরো উন্নত করার প্রচেষ্টা করে।
আরো জানা যায়,গত কয়েক মাস ধরে মসজিদ টি উন্নয়ন মূলক নির্মাণ কাজ শুরু হয়েছে।মসজিদের চারিপাশে ইটের দেয়াল তৈরি করা হয়েছে।কিন্ত অর্থের সংকটে(অভাবে)মসজিদের দেয়ালে প্লাস্টার,দরজা, জানালা,অযুখানা,টয়লেট নির্মাণ করা মসজিদ কমিটির পক্ষে অসম্ভব হয়ে দারাচ্ছে।যার ফলে মসজিদের নির্মাণ কাজ বন্ধ করে দিয়েছে মসজিদ নির্মাণ কমিটি।
সুর্যের গাঁও গ্রাম বাসী জানান,মসজিদ আল্লাহ তায়ালার ঘর।আমরা আল্লাহ তায়ালার সন্তুষ্টি ও মসজিদে গিয়ে জামাতে নামাজ আদায় করার উদ্দেশ্য নিয়ে আমাদের এই মসজিদ নির্মাণ করা।কিন্তু অর্থের সংকটে আমরা মসজিদের নির্মান কাজ সমাপ্ত করতে পারি নি।
সুর্যের গাঁও গ্রামবাসীর দাবী যারা মসজিদ কে ভালবেসে মসজিদ নির্মাণ কাজে সহযোগীতা করতে চান,সামর্থ্যানুযায়ী টাকা মসজিদে দান করতে পারেন আমাদের মসজিদ ফান্ডে।
দান করে আপনিও হতে পারেন একজন সহযোগী।সবাই সহযোগীতার হাত বাড়ি দিন।
“ দশে মিলে করি কাজ,হারি জিতি নাহি লাজ”
মসজিদ কমিটির পক্ষ থেকে মোঃ আশরাফ আহমেদ বলেন,আমরা আল্লাহতালার সন্তুষ্টির লক্ষে মসজিদ টি নির্মান করি।কিন্তু একপর্যায় মসজিদ ফান্ডের অর্থ সংকট দেখা দেয়।যার ফলে নির্মাণ কাজ স্থগিত।আর এ কারণেই নির্মাণ কাজ সম্পূর্ণ করা সম্ভব হয়নি।
আমরা চাই,যেকোনো জায়গা হতে আপনিও সহযোগীতার হাত বাড়িয়ে দিন।এত লজ্জার কারণ নেই।সামর্থ্যানুযায়ী দান করতে পারেন।
যে কোনো প্রয়োজনে যোগাযোগঃ01770360980(মোঃআশরাফ আহমেদ)
সোনালী ব্যাংক একাউন্ট নংঃA/C-5911301023748..
সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিন।মসজিদ নির্মাণ কাজ শুরু করার জন্য মুক্তহস্তে দান করুন।