ভোলা জেলার লালমোহন উপজেলার ২নং কালমা ইউনিয়নের ৯নং ওয়ার্ড ডাওরী বাজার হাই স্কুল সংলগ্ন পশ্চিম পাশে একটি সরকারী খাস জমির দখলদার জসিম কে বিভিন্ন ভাবে হয়রানী করে হুমকি দিয়ে যাচ্ছে স্থানীয় ক্ষমতাশালী সন্ত্রাসীরা।
স্থানীয় সুএে জানা যায়, জসিম কে ডাওরী বাজারের কিছু চিহ্নিত সন্ত্রাসীরা তার সন্তানের সামনে বিবস্ত্র করে ডাওরী মধ্যবাজারে এলো পাতাড়ী মারপিট করে। পরে তার মারপিটের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগে ভাইরাল হয়ে যায়। তার স্ত্রী বাদী হয়ে একটি মামলা দায়ের করেন।পরে আসামিরা জেল থেকে জামিনে ছাড়া পেয়ে এখন জসিম কে হয়রানী করছে।
জসিম বলেন,২০০১ সালের নির্বাচনের পর আমি এই সরকারি খাস জমিটার রায় ও দখল পাই। আমি দীর্ঘ বছর যাবৎ সরকারি নিয়ম মেনে এ জমির ভোগ দখল করে আসছি। এখন এই জমি নিয়ে আমার সাথে আদালতে মামলা লড়ছেন প্রতিপক্ষরা। যদি আমার প্রতিপক্ষরা রায় পায় আমি জমি স্ব ইচ্ছায় ছেড়ে দিবো।
জসিম আরো বলেন,আমার দখলীয় জমি আমার কাছ থেকে জোর করে দখল করার জন্য আমার এলাকার আকবার সদ্দার ও ইকবাল সদ্দার তোফাজ্জল সদ্দার ও অলিউল্ল্যাহ আমাকে বিভিন্ন ভাবে হয়রানী ও হুমকি দিয়ে যাচ্ছে।এবং এ জমি নিয়ে আমাকে ডাওরী বাজারে কয়েক বার মারপিট করেছে। আমি স্থানীয় ভাবে সবাই কে অবগত করেছি। কেউ পয়সালা করেনি।
স্থানীয় মহিলা যুবলীগ নেএী রোসনা বলেন, আমি এ সরকারি খাস জমির বিষয়টি জানি, জসিম অনেক বছর পর্যন্ত সরকারি রায় মেনে ভোগ দখল করিতেছে। এখন স্থানীয় কিছু লোক জমি দখল করার জন্য জসিম কে বিভিন্ন ভাবে হয়রানী করছে।
গোপাল মেম্বার বলেন, জমিটা নিয়ে অনেক শরিক ও ঝামেলা রয়েছে।আমরা চেয়ারম্যান সহকারে ঈদের পরে বসে সমাধান করার চেষ্টা করব। পরে কেউ আর হয়রানির শিকার হবে না।
জসিমের একটাই দাবী,এ খাস জমি নিয়ে আমার ও প্রতিপক্ষের সাথে ভোলার আদালতে মামলা চলমান রয়েছে। যদি আদালত তাদের কে রায় দেয় তাহলে আমি স্ব ইচ্ছায় জমি ছেড়ে দিবো। রায় ছাড়াই আমার সাথে কেনো জোর জবর দস্তি করা হচ্ছে।
অভিযুক্ত আকবার সদ্দার বলেন,এ জমি জমা নিয়ে আমার মামা অলিউল্লা ও জসিমের সাথে মামলা মোকাদ্দমা চলে। লালমোহন সার্কেল এর কাছে ও মামলা চলে। আমি জমি ভোগ করি না। আমার মামা অলিউল্লাহর সাথে ঝামেলা