গোপালগঞ্জ প্রতিনিধি,
গোপালগঞ্জ সদর উপজলার পাইকরডাঙ্গা ইউনিয়ন ভূমি অফিসর ভূমি উপ-সহকারি কর্মকর্তা প্রদীপ কুমার মধার বিরুদ্ধ ঘুষ, অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযাগ উঠছ। জমিজমা সংক্রাÍ বিভিন কাজ আসা ব্যক্তিদর কাছ থক মূল টাকা ছাড়াও অতিরিক্ত টাকা আদায় করন ওই অফিসর দুই কর্মকর্তাই। এ ভূমি অফিসর অধীন থাকা গাপীনাথপুর, শুকতাইল, চদ্রদিঘলিয়া ও জালালাবাদ ইউনিয়নর সাধারণ মানুষ প্রতিনিয়তই ভাগাÍির স্বীকার হছ। আর এই ভাগাÍির ফল সাধারণ মানুষর ভূমি অফিস যত চরম অনিহা দখা গছ।
ককানিয়া গ্রামর কষক মিজান খাঁ বলন, আমি খাজনা দয়ার জন্য অফিস যাই। আমার কাছ থক ৫ হাজার টাকা নিয় আমাক ১২শ ৫০টাকা কর দুটি রশিদ দিয়ছ। আমার গ্রামর অনকর সাথই এরকম করছ।
নাম প্রকাশ অনিছুক একাধিক ব্যক্তি জানান, ওই ভমি অফিস খাজনা নয়ার নাম মানুষক হয়রানী করা হয়। খাজনা আদায়র রশিদ য টাকার অংক বসানা হছ বাস্তব তার দ্বিগুণ আদায় করা হছ বলও জানান অনক। সাধারণ মানুষক নানাভাব জিম্মি কর ভমি সংক্রাÍ বিষয় ব্যাপক ঘুষ বাণিজ্য চালানা হছ। তাই হয়রানীর ভয় অনকই যত চায় না খাজনা দিত। এত সরকার রাজস্ব হারাছ।
সরজমিন গিয় অভিযাগর সত্যতাও মল। পাইকরডাঙ্গা ভূমি অফিসর ওই কর্মকর্তা সম্পর্ক খাজনা দিত আসা দূর্গাপুর গ্রামর মধু বিশ্বাস বলন, আমার কাছ ২২ শতক জমির খাজনা বাবদ ১০ হাজার টাকা চয়ছ প্রদীপ কুমার মধা। এতা টাকা আমার কাছ নই বল খাজনা না দিয়ই বাড়ি ফির যাছি। ২৭ বছর ২২ শতক জমির খাজনা আস ৫,৯৪০টাকা। পর এ বিষয় সাংবাদিক ও সহকারি ভূমি কর্মকর্তার সামন অতিরিক্ত টাকা চয়ছন বল স্বীকারও করন ওই কর্মকর্তা।
পাইকরডাঙ্গা ইউনিয়ন ভূমি সহকারী কর্মকর্তা এস এম শাফিজুর রহমান ও ভূমি উপ-সহকারী কর্মকর্তা প্রদীপ কুমার মধা পাশাপাশি টবিল বস খাজনা নিলও অতিরিক্ত টাকা নয়ার ব্যাপার কিছুই জানন না শাফিজুর। তিনি বলন, অতিরিক্ত টাকা নয়ার বিষয় আমার কাছ কউ অভিযাগ করনি। তব ভূমি উপ সহকারি কর্মকর্তা প্রদীপ আমার সামনই অতিরিক্ত টাকা নয়ার কথা স্বীকার করেছন। তার বিরুদ্ধ ঘুষ নয়ার বিষয় উর্দ্ধতন কর্তপক্ষক লিখবা।
গাপালগঞ্জ সহকারি কমিশনার (ভূমি) মাঃ মনায়ার হাসন মুঠাফান জানান, এ বিষয় আমি কিছুই জানিনা। তব বিষয়টি নিয় কান অভিযাগ বা সংবাদ প্রকাশ হল তদÍ পূর্বক তার বিরুদ্ধ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হব।