দৈনিক আজকের মেঘনা ,সৈয়দ আনোয়ার,হোমনা,কুমিল্লা।হোমনায় গলাকাটা মহিলার লাশ উদ্ধার।
কুমিল্লার হোমনায় পূণ্য রানী বর্মন (৫৫) নামে এক গলাকাটা মহিলার লাশ উাদ্ধার করেছে পুলিশ।
অাজ মঙ্গলবার সকালে উপজেলার ভাষানিয়া ইউনিয়নের রঘুনাথপুর মাদ্রাসার পেছন থেকে লাশটি উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য কুমেক হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। নিহত পূণ্য রানি উপজেলার রঘুনাথপুর গ্রামের তুফান চন্দ্র বর্মনের স্ত্রী। তার দুই ছেলে ও দুই মেয়ে অাছে।
পুলিশ ও স্বজনদের সূত্রে জানা যায়, প্রতিদিনই পূণ্য রানি বর্মন বড় ছেলে সম্ভুর সঙ্গে রঘুনাথপুর ও শ্রীপুর বাজারে মাছ কেনা-বেচায় সহায়তার জন্য যেতেন। গত সোমবার বৃদ্ধা মা প্রাকৃতিক কাজ সারতে দেরি হওয়ায় ছেলের সঙ্গে যেতে পারেননি। ফলে ছেলে একাই (ভোর ৫টা) বেরিয়ে যান। পরে বাজারে থাকা অবস্থায়ই ছেলে সম্ভু খবর পায়; তার মাকে পাওয়া যাচ্ছে না। সকাল দশটার পরে ছেলে বাড়ি গিয়ে তার অন্য ভাই উজ্জ্বল ও তাদের স্ত্রীদের নিয়ে মায়ের খোঁজ করতে থাকেন। সারাদিন কোথাও পায়নি তাদের মাকে। অবশেষে অাজ মঙ্গলবার বাড়ি থেকে আধা কিলোমিটার দূরে রঘুনাথপুর মাদ্রাসার পেছনে মায়ের গলাকাটা লাশ দেখতে পান।
এদিকে পুলিশও ৯৯৯ থেকে সংবাদ পেয়ে বৃদ্ধার গলাকাটা লাশ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য কুমেক হাসপাতালে পাঠায়। তবে ঘটনাটি রহস্যজনক বলছে পুলিশ। এজন্য স্বামী ও দুই ছেলেকে থানায় নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে।
খুনের ঘটনায় নিহতের স্বামী তুফানি চন্দ্র বর্মন ও বড় ছেলে সম্ভু চন্দ্র বর্মন জানান, গত কিছুদিন আগে তাদের এক প্রতিবেশির সঙ্গে মারামারির ঘটনায় হোমনা থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করেছিলেন। জিডি ওঠানোর জন্য চাপও দিচ্ছিল।
হোমনা থানার ইন্সপেক্টর (তদন্ত) কাজী নাজমুল হক বলেন, আজ (অাজ মঙ্গলবার) ৯৯৯ থেকে সকালে সংবাদ পেয়ে লাশ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য কুমেক হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। প্রাথমিকভাবে রহস্যজনক মনে হচ্ছে। স্বামী ও ছেলেকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। মামলা প্রক্রিয়াধীন। খুনের কারণ উদঘাটনে তদন্ত অব্যাহত আছে।
কুমিল্লার হোমনায় পূণ্য রানী বর্মন (৫৫) নামে এক গলাকাটা মহিলার লাশ উাদ্ধার করেছে পুলিশ।
অাজ মঙ্গলবার সকালে উপজেলার ভাষানিয়া ইউনিয়নের রঘুনাথপুর মাদ্রাসার পেছন থেকে লাশটি উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য কুমেক হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। নিহত পূণ্য রানি উপজেলার রঘুনাথপুর গ্রামের তুফান চন্দ্র বর্মনের স্ত্রী। তার দুই ছেলে ও দুই মেয়ে অাছে।
পুলিশ ও স্বজনদের সূত্রে জানা যায়, প্রতিদিনই পূণ্য রানি বর্মন বড় ছেলে সম্ভুর সঙ্গে রঘুনাথপুর ও শ্রীপুর বাজারে মাছ কেনা-বেচায় সহায়তার জন্য যেতেন। গত সোমবার বৃদ্ধা মা প্রাকৃতিক কাজ সারতে দেরি হওয়ায় ছেলের সঙ্গে যেতে পারেননি। ফলে ছেলে একাই (ভোর ৫টা) বেরিয়ে যান। পরে বাজারে থাকা অবস্থায়ই ছেলে সম্ভু খবর পায়; তার মাকে পাওয়া যাচ্ছে না। সকাল দশটার পরে ছেলে বাড়ি গিয়ে তার অন্য ভাই উজ্জ্বল ও তাদের স্ত্রীদের নিয়ে মায়ের খোঁজ করতে থাকেন। সারাদিন কোথাও পায়নি তাদের মাকে। অবশেষে অাজ মঙ্গলবার বাড়ি থেকে আধা কিলোমিটার দূরে রঘুনাথপুর মাদ্রাসার পেছনে মায়ের গলাকাটা লাশ দেখতে পান।
এদিকে পুলিশও ৯৯৯ থেকে সংবাদ পেয়ে বৃদ্ধার গলাকাটা লাশ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য কুমেক হাসপাতালে পাঠায়। তবে ঘটনাটি রহস্যজনক বলছে পুলিশ। এজন্য স্বামী ও দুই ছেলেকে থানায় নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে।
খুনের ঘটনায় নিহতের স্বামী তুফানি চন্দ্র বর্মন ও বড় ছেলে সম্ভু চন্দ্র বর্মন জানান, গত কিছুদিন আগে তাদের এক প্রতিবেশির সঙ্গে মারামারির ঘটনায় হোমনা থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করেছিলেন। জিডি ওঠানোর জন্য চাপও দিচ্ছিল।
হোমনা থানার ইন্সপেক্টর (তদন্ত) কাজী নাজমুল হক বলেন, আজ (অাজ মঙ্গলবার) ৯৯৯ থেকে সকালে সংবাদ পেয়ে লাশ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য কুমেক হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। প্রাথমিকভাবে রহস্যজনক মনে হচ্ছে। স্বামী ও ছেলেকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। মামলা প্রক্রিয়াধীন। খুনের কারণ উদঘাটনে তদন্ত অব্যাহত আছে।