সারা দেশের ন্যায় কুমিল্লার মেঘনা উপজেলা ও সাংবাদিকদের ভূমিকা ছিল অপরিসীম, প্রশাসনের সাথে সাথে, মানুষকে সচেতন করার লক্ষ্যে, মেঘনা প্রেসক্লাবের সাংবাদিকরাও ছিল মাঠে, কিন্তু উপজেলা প্রশাসন, উপজেলা পরিষদ, মেঘনা থানা, কারো পক্ষ থেকেই সাংবাদিকদের দেওয়া হয়নি কোনো রকমের সুরক্ষা সামগ্রী, মেঘনা পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ সাইফুল্লাহ মিয়া রতন সিকদার প্রেসক্লাবের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক দুজনকে দিয়েছিলেন ২ টা পিপিই, আর বাকি সাংবাদিকরা ঝুঁকি নিয়েই কাজ করে যাচ্ছিল এতদিন, তাই মেঘনা প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মাহমুদুল হাসান বিপ্লব সিকদার এর নিজ অর্থায়নে নিজ উদ্যোগে , বর্তমান মাঠে কাজ করা এই ৭ জনকে নিজেদের সুরক্ষিত রাখার জন্য, ৭ টি পিপিই প্রদান করেন, তিনি মেঘনা উপজেলা সাংবাদিকদের উদ্দেশ্যে বলেন, সাংবাদিকতা এমন পেশা যে নিজের খেয়ে বনের মহিষ তাড়ানোর সমান, তাই মেঘনা প্রেস ক্লাবের সকল সাংবাদিকদের উদ্দেশ্যে বলছি, জীবনের ঝুঁকি নিয়ে কিছু করবেন না, আপনি নিজে সুরক্ষিত থাকবেন, আপনার পরিবারকে সুরক্ষিত রাখবেন, আপনার কিছু হলে কেউ আপনাকে দেখবে না, আপনার নিজেরই দেখতে হবে, মেঘনা প্রেসক্লাবের সহ-সভাপতি শহীদুজ্জামান কাছে সবাই যার যার পিপিই বুঝে নিবেন, ১/শহীদুজ্জামান রনি, ২/নাজমুল হাসান, ৩/মিজানুর রহমান, ৪/ইমাম হোসেন, ৫/জাহাঙ্গীর আলম,৬/ হাসিবুল হাসান আরিফ, ৭/শরীফ হোসেন অপু।