রোজার উপর গবেষণা করে জাপানি গবেষক ওশিনরি ওসুমি ২০১৬ সালে ‘অটোফেজি’ নামক একটি শারীরিক প্রক্রিয়ার আবিষ্কার করেন এবং নোবেল পুরস্কার পান। মুসলিম সম্প্রদায়ে যা রোজা নামে পরিচিত তা বিজ্ঞানের ভাষায় ‘অটোফেজি’। যা ক্যান্সারের জীবাণু ধ্বংস করতে পারে।
অটোফেজি শব্দটি এসেছে গ্রিক শব্দ অটো ও ফাজেইন থেকে। বাংলায় যার অর্থ হচ্ছে আত্মভক্ষণ বা নিজেকে খেয়ে ফেলা।
উপবাসের সময় আমাদের শরীরের সক্রিয় কোষগুলো নিষ্ক্রিয় থাকে না। সক্রিয় কোষগুলো সারা বছরে তৈরি হওয়া ক্ষতিকারক আর নিষ্ক্রিয় কোষগুলোকে খেয়ে ফেলে শরীরকে নিরাপদ আর পরিষ্কার করে দেয়। এটাই ‘অটোফেজি’। অটোফেজি আবিষ্কারের পর থেকে পৃথিবীর বিভিন্ন ধর্মের বা ধর্ম মানে না কিন্তু স্বাস্থ্য সচেতন এমন অনেক মানুষ সারা বছরে বিভিন্ন সময় ‘অটোফেজি’ করে শরীরকে সুস্থ রাখেন। অনেক ধরনের ক্যান্সারের জীবাণুও ‘অটোফেজি’তে মারা যায়!
রোজা ছাড়াও ক্যান্সারের জীবাণু মারার ক্ষেত্রে বেইজিং সামরিক হাসপাতালের চিফ এক্সিকিউটিভ অধ্যাপক চেন হোরিন বলেন, ‘গরম পানির গ্লাসে লেবুর টুকরা আপনার বাকি জীবনের জন্য আপনাকে বাঁচাতে পারে। কেননা গরম লেবু ক্যান্সার কোষকে মেরে ফেলে।’
বিজ্ঞানের ভাষায় হট লেবু থেকে এন্টি ক্যান্সার ড্রাগ বের হয়। শুধু ক্যান্সার নয়, টিউমারের উপরও গরম লেবুর রসের একটি কার্যকরী প্রভাব আছে। তাছাড়া সব ধরনের ক্যান্সারের চিকিৎসার ক্ষেত্রে গরম লেবুর রসের কথা উল্লেখ করা হয়েছে।সূত্রে: bangla.report