মেঘনা উপজেলায় মানিকারচর ইউনিয়নের নেতা আবুল কালাম আজাদের এতিমখানা দখল করে খবর সূত্রে জানা যায় ১০ সেপ্টেম্বর ২০১৯ দিপু মেম্বার ও তার দলবল সহ এতিমখানা দখল করে। এই ব্যাপারে আবুল কালাম আজাদ উপরের নেতাকর্মীদের কাছে সাহায্য চাইলে কোন ফল পাইনি।এরই প্রেক্ষাপটে ১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৫ তারিখে জেলা প্রশাসনের কার্যালয় মানববন্ধন করে। কুমিল্লার মেঘনা উপজেলায় আমিরাবাদ গ্রামে ১, মোঃ আনু মিয়া (৫৫) ২,মোঃ ইব্রাহিম মিয়া (৩৫)৩, দুলাল মিয়া(৪৫) পিতা মৃত কান্দু মিয়া ৪,মোঃ মুর্শিদ মিয়া পিতাঃ মৃত ছামিদ মিয়আ সহ আরো ৬ জনের বিরুদ্ধে জোর পূর্বে বাড়ীর সীমানা দখলদার সহ মেঘনা উপজেলা আওয়ামী যুবলীগের নেতা আবুল কালাম আজাদকে হত্যার চেষ্টার অভিযোগ উঠে।অভিযোগ সূত্রে জানা, ১৮সেপ্টেম্বর ২০১৯ সকাল ১১টার দিকে বাড়ির পশ্চিম সীমানা অতিক্রম করে সীমানা অতিক্রম করে আমাদের জায়গায় অন্যভাবে জোরপূর্বক ঘর তৈরি করার প্রস্তুতি গ্রহণ করতে জোরপূর্বক ঘর তৈরি করার প্রস্তুতি গ্রহণ করতে থাকে তখন আমি প্রতিবাদ করি। ওই সময়ে সকল বিবাদী গন ক্ষিপ্ত হয়ে তাদের হাতে লাঠি সোটা দা ইত্যাদি বেআইনি জনতা মিলিত হই আমাদের বাড়িতে অনধিকার প্রবেশ করে আমাকেও আমার পরিবারকে এলোপাথাড়ি মারপিট করে আমার মাথা সহ শরীরের বিভিন্ন স্থানে গুরুতর আহত করে এবং আমার স্ত্রী শ্রীলতাহানি ঘটনা ঘটে এক ভরি স্বর্ণ ৪৮ হাজার টাকা জোরপূর্বক নিয়ে যায়, এরপর আমার বাড়িতে হামলা চালায় ওই হামলায় আমার বাবা-মা আমি ও আমার স্ত্রী সবাইকে হসপিটালে ভর্তি করা হয় এবং সেখানে আমার বাবার শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। এ ব্যাপারে থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করে আবুল কালাম আজাদ। মেঘনা থানা অফিসার ইনচার্জ বলেন, অভিযোগের সত্যতা পেলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।