ভোলা জেলার বোরহানউদ্দিন উপজেলার ৪নং কাচিয়া ইউনিয়নের ৬নং পদ্মামনসা ইউপি সদস্য হেমায়েতুল ইসলাম পিকুর সহযোগি ঐ এলাকার ঢালী বাড়ির জাহাঙ্গীর ও রত্তন সরকারি চাল সহ আটক করেছে স্থানীয় জনগন।
বোরহানউদ্দিনে চাল চোর তিন আসামী জেল খানায় রয়েছে। এরা মুলত মেম্বার পিকুকে বাচানোর সহযোগিতায় চাল চুরির গঠনায় জেল খাটছেন।এদের কে আদালত থেকে জামিনের জোর চেষ্টা চালাচ্ছেন পিকু মেম্বারের ছেলে রোহান।
আরো জানা যায়, চাল চোর রত্তন ও জাহাঙ্গীর কে তারাতারি জামিনের জন্য,রোহান জেল খানায় সরকারি মোবাইলের মাধ্যমে সত্য ও গোপন কথার রেকর্ড ও মিডিয়ার কাছে চলে এসেছে।
জানা যায় ২৭ এপ্রিল দুপুর ১২ বাজে ইউপি সদস্য পিকুর বাসার কাজের লোক জাহাঙ্গীর ও রত্তন ইউপি চালের ডিলার কাদের কে চোরাই চাল সহ আটক করে।
আটককৃত দের বক্তব্য, অনুসারে মেম্বার একই ব্যক্তি দিয়ে বার বার চাউল এনে নিজ বাড়িতে নিয়ে যায়।
আটককৃত জাহাঙ্গীর বলেন,আমাকে মেম্বারের ছেলে রোহান তিন বস্তা চাউল রিস্কায় করে দিয়েছে বাড়িতে নেওয়ার জন্য।পরে বিষয়টি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা তদন্ত করেন, আটককৃত দের থানায় প্রেরণ করেন।এখনো মেম্বার কে গ্রেফতার ও বরখাস্ত করা হয়নি।
এলাকার লোকজনের একটাই দাবী, চাউল চোর হেমায়েতুল ইসলাম মেম্বার পিকু কে আইনের আওতায় আনতে হবে। এবং তাকে বরখাস্ত করতে হবে।
কাচিয়া ইউনিয়নের পরিষদ থেকে মেম্বারের ছেলে রোহান বিভিন্ন লোকের নাম দেখিয়ে চাল এনে নিজ বাড়িতে প্রবেশ করানোর আগে তিন বস্তা চাল সহ এলাকার লোকজন আটক করে।
মেম্বার পিকু ও তার ছেলে রোহানের বিরুদ্ধে একাধিক অভিযোগ রয়েছে যে,সরকারি বিল টাকা মাধ্যমে বিক্রি হয়।কোনো সরকারি ভিজিএফ ও রেশন,বয়স্কভাতা ও পঙ্গু ভাতা টাকা ছাড়া গরিবের কপালে জুটে না।
আরে জানা জায়,পিকু মেম্বার হলো ঐ এলাকার পুরানো মামলাবাজ, অনেক মানুষ কে মামলা দিয়ে ভিটে ছাড়া করেছে।