দৈনিক আজকের মেঘনা,মোহাম্মদ নবী হোসেন এর লেখা,আমাদের রাজনৈতিক দিকনির্দেশনা কারি জননেতা আল হাজ্ব ড.খন্দকার মোশাররফ হোসেন স্যার, ড.খন্দকার মোশাররফ হোসেন স্যারের সুযোগ্য উত্তর -সুরি খন্দকার মারুফ ভাইয়ের সু-দৃষ্টি কামনা করছি ।
মেঘনা উপজেলা বি এন পি’র মুলদল সহ সকল যেকোনো কমিটি যখন নতুন ভাবে হয় তখন আশাকরি মেঘনা উপজেলার কমিটিগুলো মেঘনার মুল দল এর সিনিয়র সদস্যদের হস্থক্ষেপ এবং স্যার ও মারুফ ভাই সহ সবার উপস্থিতমতেই যেনো কমিটির ভিবিন্ন পদপদবী নির্ধারিত করা হয়। শুধু মেঘনার কমিটি নয় যেকোনো উপজেলার কমিটি সেখানকার স্থানীয় নীতিনির্ধারক গন এর মাধ্যমে গঠিত হলে স্থানীয়রা বুঝতে পারে, কোন কর্মীটি কতটুকু পরিচিত, কতটুকু লোকবল, অর্থবল এবং নেতৃত্বগুণ এবং তার পাশে লোকজন কেমন আছে, কতটুকু যোগ্যতা ইত্যাদি বিষয় জানা খুবই জরুরী, দলিয় কাজে ব্যক্তিগতভাবে দলকে কতটুকু সাপোর্ট দিতে পারবে। শুধু অন্য উপজেলার লোকদের পিছুপিছু একাকী দৌড়ঝাঁপ দিলেই চলবেনা, স্থানীয় নেতৃবৃন্দগন এর উপস্থিতি ও পরামর্শ ছাড়া, অন্য উপজেলার অন্যকোনো নেতার হস্থক্ষেপে যেনো কোনো কমিটি না হয়। এবং কমিটি নির্ধারিত করতে অনিয়ম বা টাকার অবৈধ লেনদেন না হয়, মেঘনার যেকোনো কমিটিতে মেঘনার সিনিয়র সদস্যগন এবং স্যার ও মারুফ ভাই ছাড়া অন্য উপজেলার অন্যান্য সদস্যের হস্থক্ষেপ বা অবৈধ লেনদেন ও অনিয়মে কমিটি হয় বলেই আজ মেঘনা বি এন পি অস্তিত্ব সংকটে ভুগছে বলে আমি ধারনা করছি। মেঘনার কমিটি মেঘনার সিনিয়র নেতারা করবে সেখানে স্যার ও মারুফ ভাইয়ের উপস্থিতি ও পরামর্শ খুবই গুরুত্বপূর্ণ । এছাড়া অন্য উপজেলার অন্য কারো হস্থক্ষেপে স্থানীয় বি এন পি’কে নিস্তেজ করে তোলে, এরকমভাবে কমিটি হলে দলের প্রতি প্রতিভাবান উদ্দ্যোগী কর্মীরা দলীয় কাজ করতে অনাস্থ প্রকাশ করবে ও আগ্রহ হারিয়ে ফেলবে, কিছু অসাধু লোক টাকার বিনময় এবং তাদের পিছনে ঘুরাঘুরি করে এমন ধরনের লোক যাকে দলীয় এবং স্থানীয় সিনিয়র নেতারা মোটে ও চিনেনা এবং যার কথা ১০/১২ জন লোক একসাথে হবেনা এবং দলের জন্য নিজ পকেট থেকে সামান্য অর্থ ব্যয় করতে পারবেনা সেই সমস্ত লোকদের কে টাকার বিনিময়ে কমিটিতে ভালো অবস্থানে রাখে, আর তারা কমিটি পাওয়ার পরে সংঘটন এর সদস্যদের ভিবিন্ন পদের লোভ দেখিয়ে টাকাপয়সা হাতিয়ে নেয়। আর এই সমস্ত অনৈতিক কাজের কারনে মেঘনা বি এন পি বিলুপ্তির আশংকা, একজন সাধারন কর্মী হিসেবে ধারনা
করছি যে এইরকম অবস্তা থেকে আমাদের বেড়িয়ে আসতে হবে, মেঘনার কমিটিগুলো প্রিয় স্যার ও প্রিয় মারুফ ভাই ছাড়া দাউদকান্দির অন্য যেকোনো নেতার নগ্ন হস্তক্ষেপ বন্ধ করতে হবে।।
আশাকরি আমাদের প্রিয় ড.খন্দকার মোশাররফ হোসেন স্যার বিষয় গুলো খতিয়ে দেখবেন।
ভুল লিখলে ক্ষমামার্জনা করিবেন, আল্লাহ্ হাফেজ….!! মোহাম্মদ নবী হোসেন