বিল্লাল মোল্লা, কুমিল্লার তিতাসে থানা পুলিশকে ২হাজার টাকা করে মান্থলি টোকেনের মাধ্যমে চলছে অবৈধ ড্রেজার। পরিবেশ ও ফসলি জমির ক্ষতি করে এসব অবৈধ ড্রেজার দিয়ে বালু উত্তোলন করলেও মান্থলীর কারণে কোন আইনানুগ ব্যবস্থা নিচ্ছে না বলে জানায় ভুক্তভোগিরা।
এ নিয়ে ভুক্তভোগি জমির মালিকরা একাধিকবার অভিযোগ করলে এবং বিভিন্ন গণমাধ্যমে ফলাও করে সংবাদ প্রকাশ হয়। তবুও কোন রকম আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হয় না।
অভিযোগকারী দেলোয়ার, মজিবর রহমান, আবদুল আওয়ালসহ একাধিক ব্যক্তি বলেন, অবৈধ ড্রেজার দিয়ে বালু উত্তোলনের ফলে আমাদের ফসলি ভেঙ্গে গেছে। অভিযোগ করেছি কিন্তু কোন ব্যবস্থা নেয়নি। শুনেছি পুলিশ প্রশাসনকে টাকা দিয়ে ম্যানেজ করেই বালু তোলছে প্রভাবশালীরা।
অভিযোগ ও টোকেনের বিষয়ে কিছুই জানেনা বলে তিতাস অফিসার ইনচার্জ সৈয়দ মোহাম্মদ আহসানুল ইসলাম সাংবাদিকদের বলেন। তিনি আরো বলেন এ বিষয়ে এ্যাসিল্যান্ড অফিসে জানান, এ্যাসিল্যান্ড অফিস আমাদের নির্দেশ দিলে আমরা আইনগত ব্যবস্থা নিবো।
তবে উত্তর বলরামপুরের আলী হোসেন নামের ড্রেজার ব্যবসায়ী মান্থলী দেয়ার বিষয়টি ও টোকেনটি শত শত মানুষের সামনেই দেখান।