গজারিয়া উপজেলায় প্রভাব শালি মোঃ মামুন মেম্বার শ্যালিকা বাল্য বিবাহ বলে, নির্বাহী কর্মকর্তাকে অবহিত করেও ঠেকানো গেলো না উল্টাে সাংবাদিকে বিরুদ্ধ মামলা হুমকি।
দৈনিক আজকের মেঘনা ডট কম আখিঁ আক্তার -
মুন্সিগঞ্জের গজারিয়া দফায় দফায় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে অবহিত করেও ঠেকানো গেলোনা বাল্য বিবাহ।গতকাল রাত সাড়ে এগারটায় বসুরচর গ্রামের হাবু বেপারীর বাড়িতে বাল্য বিবাহের কাজটি অবশেষে সম্পন্ন করেছে। স্থানীয় মসজিদের পেশ ইমাম জহিরুল ইসলাম বিয়ে পড়ান। চরবাউশিয়া বড়কান্দি গ্রামের মিলন মিয়ার মেয়ের স্থানিও প্রভাব সালি মোঃ মামুন মেম্বার শ্যালিকা সপ্তম শ্রেনীর ছাত্রী মেহেরুন নেছা এই বাল্য বিবাহের শিকার হলেন ।
জানা গেছে গতরাতে নুন্যতম দশ জন সাংবাদিক উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে বিষয়টি অবগত করেছেন। তবে যেই লাউ সেই কদু। উল্টো গজারিয়া উপজেলা প্রেসক্লাবের সভাপতি জসিমের বিরুদ্ধে মামলা করার হুমকি দিয়েছেন নির্বাহী কর্মকর্তা। এ ছাড়াও যে সাংবাদিক ফোন করলেই আপনেরা আগে আটকান বিয়ে বলে নির্বাহী কর্মকর্তা বক্তবো। এই সাংবাদিকদের অপরাধ, তিনি বাল্য বিবাহ বন্ধের সুপারিশ করেছেন নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে। টিএনও উল্টো সাংবাদিক জসিমকে জানান মেহেরুন এর বয়স অনেক আগেই আঠারো পার হয়েছে। প্রশ্নটা হলো সপ্তম শ্রেনীর একজন ছাত্রীর বয়স সর্বজোড় কত হতে পারে ?